আমি তুফান বলছি।
(মানুষগুলো সব স্বার্থপর কেন?) :(
মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৩
শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১১
স্বাস্থ্যের জন্য চুম্বন
চুম্বন! নারী আর পুরুষ সম্পর্কের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুভূতির অভিব্যক্তি। বলা হয়ে থাকে প্রেমের নীরব নিঃশব্দ ভাষা চুম্বন। দুটো ঠোঁটের সংস্পর্শে এতখানি অনুরাগ ও অনুভূতি চলাচল করে যা ভাষায় ব্যাখ্যা দেয়া যায় না। নারী আর পুরুষের মধ্যকার ভালোবাসা প্রকাশে চুম্বনের কোনো বিকল্প নেই।
কিন্তু আমাদের সমাজ প্রেক্ষাপটে, দেশের সংস্কৃতির মুখপাত্র সেন্সর বোর্ড চুম্বনে যতটা নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে থাকে, তাতে চুম্বনকে ঘিরে সহজাত বহিঃপ্রকাশ ক্ষুণ্ন হতে বাধ্য। আমাদের সংস্কৃতিতে চুম্বন পাশ্চাত্যের মত তাৎক্ষণিক আনন্দ অনুরাগের বহিঃপ্রকাশ পশ্চিমা সমাজে সাধারণ সহজাতভাবে ঘটে। এটিকে চুম্বন বা মল্যবোধের অবমূল্যায়ন বলা অনুচিত। সে সব দেশ ওপেন সেক্সের দেশ হলেও চুম্বনের আদম আর ইভের মত প্রাচীন এ হৃদয়াবেগ এখনও তার ভাবপ্রকাশ শক্তিতে অমলিন আর অনিবার্য।
হাজারো প্রকাশ!
চুম্বন কেবলি প্রিয়ার ঠোঁটে বা মুখে ঠোঁটের স্পর্শ? চুম্বনের এটি একটি স্বরূপ কিন্তু্তু এটিই সবকিছু নয়। এর হাজারো প্রকাশ তা হতে পারে আধ্যাত্মিক, ধার্মিক, শোনিত ও অশ্রুর ভাষা, দৈব মানবিকতা। স্থান কাল পাত্রভেদে। চুম্বন ভাবময়তার পরিবর্তন ঘটে। যেমন বিদায় মুহর্তের চুম্বনের অর্থ ভালো থেকো। পুনর্মিলনের সময় চুম্বনের অর্থ তুমি এলে। শুতে যাবার সময় শিশুর কপালে চুম্বন যেন শিশুর জন্য নিশ্চিত ঘুমের গ্যারান্টি, শিশুর শরীরে কোথাও ব্যথা লাগলে মা যখন সেই ব্যথার জায়গায় চুমু দেন তখন চুম্বন হয়ে দাঁড়ায় সবচেয়ে কার্যপ্রদ ব্যথানাশক। সাংস্কৃতিক আঙ্গিকে চুম্বনের সাথে নানান প্রকাশ। আমরা এক্ষেত্রে কেবলমাত্র চুম্বনের মনোদিক আলোকপাত করব।
সুখের স্মৃতি!
যে সব ঘটনার সাথে মনের আবেগ জড়িয়ে আছে সে সব স্মৃতি সহজে বিস্মৃতি গহ্বরে হারিয়ে যায় না। তা সারাজীবনই একদম ঝরঝরে থেকে যায়। ঠিক এমনি এক অভিজ্ঞতা প্রথম চুম্বন যতই সময় গড়িয়ে যায় ততই মল্যবান হয়ে দাঁড়ায় প্রথম অভিজ্ঞতাগুলো। প্রথম চুম্বনই এতে একমাত্র নয়, তা হতে পারে প্রথম প্রেমপত্র, প্রথম প্রেমালাপ, প্রথম সপর্শ। তাইতো সারা পৃথিবীর সমস্ত সাহিত্য জুড়ে এদের জয়গান।
আহা কি মজা!
ঠোঁটের কোমল ত্বক বসিয়ে যে চুম্বন তা এত বেশি মোহনীয় কেনো? হৃদয়াবেগ প্রকাশে কেনো এর এত মহিমা? এর আসল মহাত্ম কোন জায়গাতে-ঠোঁটে না হৃদয়ে? ঠোঁটের সাথে ঠোঁট মেলানোর ক্ষেত্রে হৃদয়োচ্ছ্বাস বন্যাটাই মেলে না অন্য কিছু। ঠোঁট কি কেবলি প্রতীকী? ব্যাপারটা কি পুরোপুরি মনের? যুক্তিবাদী বিজ্ঞানীদের ভাষ্য হল মনের আবেগ বাড়তি সুধার সম্ভার ঘটাতে পারে কিন্তু্তু মনই সবকিছু নয়। হতে পারে সাইকোলজিক্যাল, কিন্তু ফিজিওলজিকে উড়িয়ে দেবার জো নেই।
(১) ঠোঁটের কথাই ধরুন। ঠোঁটের ত্বক হল দেহের সবচেয়ে পাতলা ত্বক। দেহের বাইরের দিককার ত্বকের সবকটা অংশ করনিয়াম নামের আবরণে আবৃত থাকে। ঠোঁট এতে একমাত্র ব্যতিক্রম, তাইতো ঠোঁটের ত্বক এত বেশি কোমল, নমনীয়।
(২) কেবলমাত্র তা নয়, ত্বকের সংবেদনশীলতা নিয়ন্ত্রণের যে সংবেদী অন্তণু বিদ্যমান, তাদের ঘনত্ব ঠোঁটের ত্বকে অন্য যে কোনো জায়গার চেয়েও অনেক বেশি। ঠোঁটের সংবেদনশীলতা সরাসরি মস্তিষক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। ঠোঁট দেহের অন্য যে কোনো জায়গা অপেক্ষা অনেক বেশি স্পর্শকাতর। মুখ আর ঠোঁট দেহের অন্যান্য যে কোনো অংশ হতে অন্য একটা বাড়তি গুরুত্ব রাখে তা হল মস্তিষেকর সংশিস্নষ্ট অঙ্গগুলো অনেক বেশি বিকশিত। আমাদের মস্তিষেকর এক এক অংশ দেহের এক একটা জায়গা নিয়ন্ত্রণ করে রাখে।
ফ্রয়েড যেমনটি বলেছিলেন!
চুম্বনের আলাপচারিতায় না আনা হলে তা কোনো মতেই পূর্ণতা পায় না। ফ্রয়েড ঊনবিংশ শতাব্দীর একদম শুরুতেই মানব আচরণ সম্পর্কে এমন সব অভিনব ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন যা চারিদিকে সাড়া ফেলে দেয়। ফ্রয়েড ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, জন্মানোর পরে বাচ্চা যখন স্তনপান করে তখন সে যে আনন্দ পায় তা কেবলমাত্র পেট ভরার আনন্দ নয়। মুখ দিয়ে টানার যে ব্যাপার থাকে তাতেও বাচ্চারা আনন্দ পায়, আসলে ঠোঁট বা মুখে বা মুখের মধ্যে আরেকজনের শরীরের উষ্ণতা মানুষকে আনন্দ দান করে, একটা মানসিক শান্তি ও মজা পায় মানুষ।

ফরাসি চুম্বন
এইডস যুগে ‘ফরাসি চুম্বন’ প্রসঙ্গ বেশ আলোচিত সমালোচিত। কারণ এটি নাকি এইডস ছড়াতে পারে। সাধারণ চুম্বনে কি এইডস ছড়ায় না? তাহলে সাধারণ চুম্বন হতে এ ফরাসি চুম্বনের বাড়তি বিশেষত্ব কি? আসলে সাধারণ চুম্বনে ঠোঁটের সাথে ঠোঁটের সপর্শ ঘটানো হয়। কিন্তু ফরাসি চুম্বনে কেবলমাত্র ঠোঁটের সপর্শ ঘটে না, জিহ্বাও এতে সক্রিয় ভূমিকা নেয়। জিহ্বার সাথে জিহ্বার মিলন মানে তো লালার আদান প্রদান। ঘাতক এইডস জীবাণু কিন্তু আক্রান্তদের লালাতে ঘুরে বেড়ায়। সুতরাং অসতর্ক হলে বিপদ ঘটে যেতে পারে। এক্ষেত্রে কি ফরাসি চুম্বন একদম বন্ধ করে দিতে হবে? নিয়ম হল এটি আপনার অতি নিকটের অন্তরঙ্গ মানুষটির জন্য সংরক্ষণ করুন।
কার সাথে পথ চলবেন সারা জীবন?
আর কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো বাজবে অনেকের বিয়ের সানাই। শীতের এই আমেজটা সে কথারই জানান দিয়ে যায়। কারণ, বাঙালিদের মধ্যে শীতকালেই বিয়ের একটা ধুম পড়ে। অনেকেরই বিয়ে হবে প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে, আবার কেউ বা শুভ কাজটি সেরে ফেলবেন পরিবারের পছন্দেই। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো, যাঁকে বিয়ে করছেন, তাঁকে বিয়ে করাটা কতটুকু সঠিক হচ্ছে সেটা একটু ভেবে দেখবেন। শেষে না আবার বানরের গলায় মুক্তোর হার পরিয়ে বসেন।
ভাবছেন, নিজের বিয়ে নিয়ে নিজেই ভাববেন, এ নিয়ে লেখালেখির কী আছে! লেখার কারণটি হচ্ছে, নিউ জার্সির পাদ্রি প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে গবেষণা করে বানরের গলায় মুক্তোর হার না পরাবার জন্য একটি তালিকা তৈরি করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন আট ধরনের পুরুষ, যাঁদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নারীদের মোটেও উচিত নয়।
ভাবছেন গালগল্প! মোটেও নয়। মার্কিন সাময়িকী গ্ল্যামার জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম নেওয়া ও বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে বসবাসকারী প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে দম্পতিদের নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। বিয়ে-পূর্ব পরামর্শের পাশাপাশি এ পর্যন্ত দুই শতাধিক দম্পতির বিয়েও পড়িয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ভুল পুরুষকে বিয়ে করার কুফল সম্পর্কে সচেতন করে তোলার জন্য নিজ উদ্যোগে তিনি হাইস্কুলের ছাত্রীদেরও পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
কনর বিশ্বাস করেন, আত্মার বন্ধু বলে কেউ নেই। শুধু প্রেমিকদের সঙ্গেই অঙ্গীকার করা যায়। তিনি তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, ব্যক্তির সঙ্গে গভীর প্রণয়ে জড়িয়ে যেতে পারেন, তাই বলে ওই প্রেমিক বা ব্যক্তির কাছ থেকে সফল দাম্পত্য জীবন পাওয়া যাবে, এমন নিশ্চয়তা নেই। হবু স্বামীর চরিত্র, মূল্যবোধ ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি জেনে নেওয়ার জন্যও মেয়েদের পরামর্শ দিয়েছেন কনর।
এবার জেনে নেওয়া যাক ওই আট ধরনের পুরুষ সম্বন্ধে যাঁদের বিয়ে করা উচিত নয়। এঁদের মধ্যে রয়েছেন—মায়ের আঁচল ধরে থাকা ছেলে; যে পুরুষ ঠিকভাবে অর্থকড়ির ব্যবস্থাপনা করতে পারে না; যাঁর কোনো বন্ধু নেই; যে পুরুষ লোকজনের মাঝে প্রেমিকাকে একা ছেড়ে যায়; রেস্তোরাঁ বা ক্যাফেতে ওয়েটারদের সঙ্গে খারাপ আচরণকারী; যিনি হাসিখুশি থাকেন না; যিনি কর্তৃত্ব ভাগাভাগি করতে পারেন না এবং প্রেমিকার চাহিদার বিপরীতে যে পুরুষ নিজের চাহিদার কথা জানান না।
ভাবছেন, নিজের বিয়ে নিয়ে নিজেই ভাববেন, এ নিয়ে লেখালেখির কী আছে! লেখার কারণটি হচ্ছে, নিউ জার্সির পাদ্রি প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে গবেষণা করে বানরের গলায় মুক্তোর হার না পরাবার জন্য একটি তালিকা তৈরি করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন আট ধরনের পুরুষ, যাঁদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া নারীদের মোটেও উচিত নয়।
ভাবছেন গালগল্প! মোটেও নয়। মার্কিন সাময়িকী গ্ল্যামার জানিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম নেওয়া ও বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে বসবাসকারী প্যাট কনর ৪০ বছর ধরে দম্পতিদের নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে আসছেন। বিয়ে-পূর্ব পরামর্শের পাশাপাশি এ পর্যন্ত দুই শতাধিক দম্পতির বিয়েও পড়িয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, ভুল পুরুষকে বিয়ে করার কুফল সম্পর্কে সচেতন করে তোলার জন্য নিজ উদ্যোগে তিনি হাইস্কুলের ছাত্রীদেরও পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
কনর বিশ্বাস করেন, আত্মার বন্ধু বলে কেউ নেই। শুধু প্রেমিকদের সঙ্গেই অঙ্গীকার করা যায়। তিনি তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, ব্যক্তির সঙ্গে গভীর প্রণয়ে জড়িয়ে যেতে পারেন, তাই বলে ওই প্রেমিক বা ব্যক্তির কাছ থেকে সফল দাম্পত্য জীবন পাওয়া যাবে, এমন নিশ্চয়তা নেই। হবু স্বামীর চরিত্র, মূল্যবোধ ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে পুরোপুরি জেনে নেওয়ার জন্যও মেয়েদের পরামর্শ দিয়েছেন কনর।
এবার জেনে নেওয়া যাক ওই আট ধরনের পুরুষ সম্বন্ধে যাঁদের বিয়ে করা উচিত নয়। এঁদের মধ্যে রয়েছেন—মায়ের আঁচল ধরে থাকা ছেলে; যে পুরুষ ঠিকভাবে অর্থকড়ির ব্যবস্থাপনা করতে পারে না; যাঁর কোনো বন্ধু নেই; যে পুরুষ লোকজনের মাঝে প্রেমিকাকে একা ছেড়ে যায়; রেস্তোরাঁ বা ক্যাফেতে ওয়েটারদের সঙ্গে খারাপ আচরণকারী; যিনি হাসিখুশি থাকেন না; যিনি কর্তৃত্ব ভাগাভাগি করতে পারেন না এবং প্রেমিকার চাহিদার বিপরীতে যে পুরুষ নিজের চাহিদার কথা জানান না।
স্ত্রীকে ভালোবাসুন সুখী হবেন
পৃথিবীর মাঝে সবচেয়ে মধুর সম্পর্ক হল স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক। অবশ্য এই সম্পর্কের মাঝে থাকতে হয় গভীর ভালোবাসা, সত্য সুন্দর ভালোবাসা। বিজ্ঞান বলে ভালোবাসাই একটি নারী ও একটি পুরুষের মাঝে হৃদয়ের অটুট বন্ধন তৈরি করে দেয়, তৈরি করে সাংসারিক বন্ধন। ভালোবাসা ব্যতীত কোনো সাংসারিক জীবন, দাম্পত্য জীবন কখনই সুখের হয় না। স্বামী ও স্ত্রী একে অন্যের পরিপূরক। একজনকে বাদ দিয়ে অন্যজন শূন্য ফাঁকা। একজনকে বাদ দিয়ে অন্যজনকে ভাবাই যায় না। যে কোনো সংসারেই সাবলীল ও মধুর আনন্দ বজায় রাখতে হলে দরকার দু’জন দু’জনার ঐকমত্য। অবশ্য এই ঐকমত্য সবসময় সর্বক্ষেত্রেই সমান হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আসল কথা হল দু’জন দু’জনার সংসার জীবন কিভাবে সুখ সমৃদ্ধতায় ভরিয়ে তোলা যায়, কি করলে দু’জনার মাঝে মনের আদান-প্রদান চমৎকারভাবে অক্ষুণ্ন রাখা যায় সে ব্যাপারেই ঐকমত্য থাকার চেষ্টা করতে হয়।
একজন সুন্দর মনের সুন্দর গুণের অধিকারী স্ত্রী সংসারকে তার নিজের আলোয় আলোকিত করে তুলতে পারে, সাজিয়ে তুলতে পারে সংসার জীবনকে সুখের স্বর্গীয় বাগানের মতো করে। তবে এই কাজের জন্য দরকার প্রেমিক স্বামীর স্ত্রীর প্রতি ঐকান্তিক মায়া-মমতা ও সুগভীর ভালোবাসা। স্ত্রীকে স্বামীর বোঝার চেষ্টা করতে হবে বুঝতে হবে। মনে রাখবেন আপনার প্রিয়তমা স্ত্রীকে আপনি যত বেশি বুঝবেন তত বেশিই তার ভালোবাসা উপলব্ধি করতে পারবেন, তত বেশি সংসার জীবনে সুখী হতে সক্ষম হবেন। সুখ সবসময় নিজে থেকে এসে ধরা দেয় না তাকে ধরতে হয়, তৈরি করে নিতে হয় চমৎকার রূপে। তাই এজন্য স্বামী স্ত্রীর দু’জনার মাঝে থাকতে হয় প্রচুর আত্মবিশ্বাস ও বনিবনা এবং সুনিপণ ঝলমলে বিকশিত প্রগাঢ় ভালোবাসা।
স্ত্রীর কথা ও কাজকে গুরুত্ব দেয় বুদ্ধিমান ও রোমান্টিক স্বামীরা। তারা জানে যে, স্ত্রীকে হেয় করে দেখলে বা তার কথা বা কাজকে অবহেলা করলে কিংবা গুরুত্ব না দিলে তা কখনই মঙ্গল ডেকে আনবে না। আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে আপনার স্ত্রীকে একজন সহধর্মিনী একজন খাঁটি বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে নিন। এতে করে সে আপনার প্রতি আরো বেশি আন্তরিক ও আরো বেশি সহানুভূতিশীল হয়ে উঠবে, হয়ে উঠবে বিশ্বস্ত জীবন সঙ্গিনী। মনোবিজ্ঞান বলে ছোট বড় যে কোনো ধরনের কাজ করার আগে নিজের স্ত্রীর সাথে তা খোলা মনে আলাপ আলোচনা বা পরামর্শ করে নিলে সে কাজে সুফল আসবে কর্ম উদ্দীপনা প্রস্ফুটিত হবে। হয়ত কোনো কাজের মধ্যে বা কোনো পদক্ষেপে ভুল লুকিয়ে আছে সে ভুলটি হয়ত আপনার স্ত্রী আপনাকে দেখিয়ে দিতে সাহায্য করতে পারে। এতে করে আপনি হয়ত আসন্ন অনেক উটকো ঝামেলা বা অবাঞ্চিত বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারেন বা তার জন্য আগেভাগেই মানসিকভাবে নিজেকে তৈরি করে রাখতে পারেন। এতে করে আপনার মন চাপমুক্ত হতে পারবে, টেনশন লাঘব হবে।
স্বামী-স্ত্রীর মিলিত ভালোবাসা মিলিত বুদ্ধি ও চিন্তা ভাবনার সমন্ব্বয়েই একটি ছোট সুখের সংসার জীবন গড়ে উঠতে পারে। আর স্ত্রীর ওপর কখনই অযথা রাগ করা উচিত নয়। কারণ অসুন্দর রাগ প্রিয়তমা স্ত্রীর সুন্দর আবেগ অনুভূতিকে দারুণভাবে নষ্ট করে দিতে পারে। এতে করে ঝরঝরে, সতেজ, প্রাণবন্ত মায়া-মমতাও একসময় পানসে হয়ে যেতে পারে। যা কিনা কখনই কারো কাম্য হওয়া উচিত নয়।
শেষ কথা
সাইকোলজিক্যাল সাইন্স বলে আপনি প্রেমিক স্বামী হিসেবে স্ত্রীর প্রতি আপনার মনের আবেগ-অনুভূতি, কামনা বাসনা, আকাক্ষা প্রকাশ করুন। তা শুধু নিজের মনের মধ্যেই লুকিয়ে রাখবেন না যেন। আপনি প্রতিদিনই আপনার আদরের প্রাণপ্রিয় স্ত্রীর প্রতি কথা বার্তা, গল্প গুজব, দুষ্টামি, আকার, ইঙ্গিত, সপর্শ, চুমো ইত্যাদি নানাভাবে আপনার ভালোবাসা প্রকাশ করুন। ছড়িয়ে- ছিটিয়ে দিন আপনার অন্তরের লুকানো অনুভূতি। তাকে জানান যে, আপনি তাকে কত বেশি ভালোবাসেন, কত বেশি ফিল করেন, কত তাকে একাকীত্ব মিস করেন।
সুযোগ পেলেই আপনার প্রিয়তমা স্ত্রীকে কাছে টেনে নিন, বুকে জড়িয়ে ধরে মিষ্টি করে একটা চুমো দিয়ে তাকে বলুন ‘জান! আমি যে তোমাকে ভীষণ ভালোবাসি, তুমি তো আমার সব কিছু, তুমি নেই তো কিছুই নেই, তুমি আমার আত্মা আমার কলিজার টুকরা, আমার সাথী, আমার সুখ, আমার জীবন তুমি’।
দেখবেন আপনার আদরের স্ত্রীও আপনাকে অনুরূপভাবে বুকে জড়িয়ে ধরবে, আপনাকেও সে আদর ভরে প্রচুর মমতা দেবে, সুখ দেবে ভালোবেসে। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে। আর এভাবেই আপনাদের দু’জনার দুটি হৃদয় মাঝে ভালোবাসার সুখ শিহরণ ছড়িয়ে পড়বে। দুটি মন একাত্ব হবে, মিশে থাকবে জীবন ভর।
রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১১
মেয়েরা যে আসলে কি চায় তারা নিজেও জানে ন
*মেয়ে দের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো অর্থনৈতিক নিরাপত্তা।
যদিও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ, তাও তারা মার্কেটে যায় এবং ব্যয়বহুল জামা কিনে।
যদিও তারা ব্যয়বহুল জামা কিনে তাও তারা পড়ার মতো কিছু পায় না।
যদিও তারা পড়ার মতো কিছু পায় না তবুও তারা অনেক বেশি সাজগোজ করে।
যদিও তারা অনেক বেশি সাজগোজ করে তাও তারা সন্তুষ্ট হয় না।
যদিও তারা সন্তুষ্ট হয় না তাও তারা চায় যে ছেলেরা যেনো তাদের প্রশংসা করে।
যদিও তারা চায় যে ছেলেরা যেনো তাদের প্রশংসা করে তাও তারা আবার ছেলে দের কথায় বিশ্বাস করে না।
মেয়েরা যে আসলে কি চায় তারা নিজেও জানে না।
বি দঃ :p ( সকল মেয়ের জন্য প্রযোজ্য নয় )
সূত্র:
ক্লিক ব্লগ
যদিও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ, তাও তারা মার্কেটে যায় এবং ব্যয়বহুল জামা কিনে।
যদিও তারা ব্যয়বহুল জামা কিনে তাও তারা পড়ার মতো কিছু পায় না।
যদিও তারা পড়ার মতো কিছু পায় না তবুও তারা অনেক বেশি সাজগোজ করে।
যদিও তারা অনেক বেশি সাজগোজ করে তাও তারা সন্তুষ্ট হয় না।
যদিও তারা সন্তুষ্ট হয় না তাও তারা চায় যে ছেলেরা যেনো তাদের প্রশংসা করে।
যদিও তারা চায় যে ছেলেরা যেনো তাদের প্রশংসা করে তাও তারা আবার ছেলে দের কথায় বিশ্বাস করে না।
মেয়েরা যে আসলে কি চায় তারা নিজেও জানে না।
বি দঃ :p ( সকল মেয়ের জন্য প্রযোজ্য নয় )
সূত্র:
ক্লিক ব্লগ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)


